15 juli 2019 , 11:13 am

উৎক্ষেপণের আগে ইসরো কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, বাহুবালীর উড্ডয়ন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই। আবহাওয়া ভাল। তবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ নিয়েই চিন্তা বেশি।
পাশাপাশি ইসরোর প্রধান জানান, অভিযান বাতিল হলে পরে তা উত্ক্ষেপণ করা যেতে পারে তবে তার জন্য জটিল প্রযুক্তিগত পদ্ধতি পার হতে হবে। এর জন্য লেগে যেতে পারে এক সপ্তাহ বা এক মাস।রবিবার সকাল থেকেই শুরু হয় কাউন্টডাউন। শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন কেন্দ্রে ছিল সাজসাজ রব। কিন্তু একেবারে শেষ সময় অভিযান বাতিল করে দিতে হয়। এ নিয়ে ইসরোর পক্ষ থেকে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি। টানা ১৬ মিনিট উড়ানোর পর চন্দ্রযান-২-কে মহাকাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে দেবে বাহুবলী। সেখান থেকে প্রায় ২ মাস ধরে চাঁদের পথে এগোতে থাকবে চন্দ্রযান-২। দুই মাসের যাত্রা শেষে ৬ সেপ্টেম্বর রোভার প্রজ্ঞান-কে নিয়ে চাঁদের মাটিতে সফ্ট ল্যান্ডিং করবে ল্যান্ডার বিক্রম। তার পরেই বেরিয়ে আসবে ছয় চাকার যান প্রজ্ঞান।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া